অতিরিক্ত চিন্তা করলে কি ক্ষতি হয় টেনশনে কি ওজন কমে

সুপ্রিয় দর্শকবৃন্দ, বাস্তব জীবনে বিভিন্ন কারণে আমরা কমবেশি সবাই অতিরিক্ত চিন্তা করে থাকি। পারিবারিক সমস্যা কিংবা কর্মক্ষেত্রে জটিলতা কাছের মানুষের সাথে সম্পর্কের টানা পোড়েন অর্থনৈতিক সংকট স্বাস্থ্যের অবনতি এবং কি তার চেয়েও বড় ক্রাইসিস কাছের কেউ বা কারো মৃত্যু এই সমস্যাগুলো থেকে সৃষ্টি হওয়া দুশ্চিন্তায় যে কারো স্বাভাবিক জীবন দুর্বিসহ হতে পারে।

অতিরিক্ত চিন্তা করলে কি ক্ষতি হয় টেনশনে কি ওজন কমে

বেড়ে যেতে পারে স্বাস্থ্যের ঝুঁকি। তাই সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে হলে অবশ্যই আমাদের অতিরিক্ত চিন্তা থেকে বিরত থাকতে হবে। গবেষকগণ বলেছেন অতিরিক্ত চিন্তা মানুষের হার্টের ক্ষতির অন্যতম কারণ। দুশ্চিন্তা নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার না খাওয়া নিয়মিত ব্যায়ামে অনীহার ফলে যে ধরনের শারীরিক ঝুঁকি থাকে ঠিক একই ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন মানসিক চাপের কারণে।

আর এই সমস্যা গুলো এমন যে আপনি চাইলেও চাপমুক্ত থাকতে পারবেন না। আপনাকে একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন বন্ধু পরিবার ও ঘনিষ্ঠজনদের সাহায্য নিতে। প্রয়োজনে মানসিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াও খুব জরুরী।

অতিরিক্ত চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়

আজকে আমরা অতিরিক্ত চিন্তা থেকে কিভাবে মুক্তি পাবো সে সম্পর্কে জানতে চলেছি তাহলে জানতে হলে পুড়োলেখাটা অবশ্যই পড়তে হবে অতিরিক্ত চিন্তা যা পৃথিবীর 90% লোকের মধ্যে রয়েছে। আপনারা সবাই জানেন যে চিন্তা বা ভাবনা যা হলো এমন একটি জিনিস যা আমাদের অন্যান্য প্রাণী থেকে আলাদা করে তুলেছে।

এই চিন্তা শক্তি হলো এমন একটি শক্তি যার জোরে মানুষ আজকে এত কিছু করতে পেরেছে। কিন্তু আমরা কি করেছি আমরা চিন্তা শক্তিকে নিজের অভিশাপ বানিয়ে নিয়েছি তাই না। চিন্তা করা খারাপ নয় তবে অতিরিক্ত চিন্তা করাটাই খারাপ।

অতিরিক্ত চিন্তা আসলে এটি একটি অভ্যাস এটি কে নেশা বললেও ভুল হবে না। অতিরিক্ত চিন্তা করেন তারা ছোট ছোট বিষয়গুলোকে নিয়ে খুব চিন্তিত হয়ে পড়েন। যদি আপনি খুব কাছে থাকে এই বিষয়টি দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন সারাদিনে যতগুলো ভাবনা বা চিন্তা আপনার মনে আসে তার মধ্যে আশি পার্সেন্ট চিন্তাই নেতিবাচক এবং ফালতু হয়ে থাকে।

যে ভাবনা আপনার জীবনে চলার পথে কোনদিনই কাজে দেবে না। সেই ভাবনা গুলোকে আপনি ভাবতে থাকেন। অর্থাৎ আপনার মন ভাবতে থাকে। অতিরিক্ত চিন্তা থেকে মুক্তির উপায়গুলো আমি কয়েকটি স্তরে ভাগ করেছি। তা নিম্নে দেওয়া হলো প্রাণ খুলে হাসুন অথবা হাসার চেষ্টা করুন।

আপনি নিজেই জানেন কে বা কি আপনাকে সবচেয়ে বেশি আনন্দ দিতে পারে। যদি আপনি কমেডি মুভি পছন্দ করেন তাহলে তা দেখেই হাসুন। যেখানে হাসার উপলক্ষ্য তৈরি হবে সেখানেই আপনি প্রাণ খুলে হাসুন। আপনার যে বন্ধু বা কাছের মানুষ যে আপনাকে সবচেয়ে বেশি হাসাতে পারে তার কাছে যান জমিয়ে আড্ডা দিন।

আড্ডা দিয়ে হাসুন আপনার অতীতের মজার মজার ঘটনাগুলো তুলে ধরে প্রাণ খুলে হাসুন। আসলে কেন এত হাসির কথা বলতেছি জানলে আপনি অবাক হবেন। উচ্চস্বরে হাসলে আপনার শরীরের অঙ্গ পতঙ্গে অক্সিজেন প্রবাহের মাত্রা বেড়ে যায়। আর এতে করে কমে যেতে থাকবে আপনার অতিরিক্ত চিন্তা।

আপনার কাছের বন্ধুর সাথে সমস্যা নিয়ে আলোচনা করুন। সমস্যা নিয়ে আপনার কাছের বন্ধুর সঙ্গে কথা বললে সে আপনাকে সমাধান দিতে না পারলেও আপনাকে অনেক বেশি সাহস ও আত্মবিশ্বাস যোগাবে। এতে আপনি দুই ধরনের সুবিধা পাবেন তা হল আপনার এতদিনের সমস্যাগুলোর কথা গুলো বলে ফেলে কিছুটা হলেও ভারমুক্তির অনুভূতি পাবেন।

আর অন্যদিকে এই খারাপ সময়ে যদি আপনার পাশে একজন থাকে সেটাও আপনার কাছে অনেক বড় কিছু। আপনি ঠান্ডা মাথায় ভাবার সুযোগ পাবেন। যাদের ক্ষেত্রে বন্ধু বেশি তার জন্য এই সুবিধাটিও বেশি পাওয়া যায়। তবে এমন কোন বন্ধুকে আপনার সমস্যা কে জানানো থেকে বিরত থাকুন যে আপনাকে বুঝতে পারেনা। যে আপনাকে নিয়ে মজা করে থাকে। অতিরিক্ত চিন্তা দূর করার সবচেয়ে ভালো উপায় এগুলোই।

অতিরিক্ত চিন্তা করলে কি রোগ হয়

বর্তমান বিশ্বে মানুষের দিন দিন অতিরিক্ত চিন্তা বৃদ্ধি পাচ্ছে আর অতিরিক্ত চিন্তা করলে কি কি রোগ হয় তা আমি নিচে বর্ণনা করলাম অতিরিক্ত চিন্তা করলে যেসব সমস্যা হয় তা প্রথমেই হলো স্মৃতিশক্তি হ্রাস পায় গবেষকদের মতে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করার কারণে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পায়। যার ফলে সহজ কথা মনে থাকে না। কাজের ক্ষেত্রেও দেখা যায় ভুলে যাওয়া নানান সমস্যা। এরপর হলো মানসিক সমস্যা অতিরিক্ত চিন্তার ফলে মানসিক সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনাটাও বেড়ে যায়।

মেজাজ হয়ে যায় খিটখেটে, হতাশা উৎসাহ হারিয়ে ফেলা থেকে শুরু করে অল্পতে রেগে যাওয়া সহজে ভুলে যাওয়া এবং বিভিন্ন অসামাজিক আচরণ দেখা যায়। তৃতীয়ত হলো অনিদ্রা। অতিরিক্ত চিন্তার ফলে আমাদের মস্তিষ্ক সজাগ থাকে যার ফলে সঠিকভাবে ঘুম আসে না। এর ফলে শরীরের উপর খারাপ প্রভাব পড়ে। চুল পড়া চুল পেকে যাওয়া এসব সমস্যার একমাত্র কারণ হলো অতিরিক্ত চিন্তা করা।

যারা অতিরিক্ত চিন্তা করে তাদের খুব তাড়াতাড়ি চুল পেকে যায় আবার অতিরিক্ত চিন্তার কারণে অল্প বয়সে চুল পড়তে শুরু হয় এবং টাক সৃষ্টি হয়। অতিরিক্ত চিন্তা করলে শুরু হবে হার্টের সমস্যা। এর ফলে অল্প বয়সেই হার্টের সমস্যা হতে শুরু করে। এছাড়াও আরো অনেক রোগ হতে পারে অতিরিক্ত চিন্তার ফলে যেমন মাথা ব্যথা ,ডায়াবেটিস, চেহারাতে পড়ে যায় বয়সের ছাপ। তাই অতিরিক্ত চিন্তা না করে দুশ্চিন্তা থেকে বাঁচার উপায় খুঁজতে হবে।

অতিরিক্ত টেনশন হলে কি করব

অতিরিক্ত টেনশন হলে আমাদের নিজের ইতিবাচক চিন্তাশক্তিকে বাড়াতে হবে এবং বর্তমানের অবস্থাকে পর্যবেক্ষণ করতে হবে অর্থাৎ আপনার বর্তমানকে উপলব্ধি করতে হবে। অতীতের স্মৃতিতে নয় বরং বর্তমানে বাঁচতে হবে। অতিরিক্ত টেনশন আমাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। আর এসব সমস্যা থেকে বাঁচতে আমাদের নিচের কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে.

মেডিটেশন: অতিরিক্ত টেনশন কমানোর সবচেয়ে বড় ঔষুধ। নিয়মিত মেডিটেশন করা মানুষ পরিস্থিতি বুঝে মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করতে পারে। মেডিটেশন হচ্ছে নিজের মনকে নিয়ন্ত্রণ করার একটি চর্চা। মেডিটেশন এর মাধ্যমে আপনি আপনার নিজেকে বুঝতে পারবেন। নিজের ব্যক্তিগত সমস্যাগুলোর প্রতিও মনোযোগী হতে পারবেন। মনকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে আপনি নিজেকে সচেতন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

একটি গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে আপনি যদি টানা তিন দিন ২৫ মিনিট করে মেডিটেশন করতে পারেন তাহলে আপনার হতাশ আবার দুশ্চিন্তা কমিয়ে ফেলতে পারেন। নিজেকে ব্যস্ত রাখুন: নিজেকে যতোটুকু সম্ভব ব্যস্ত রাখুন ব্যস্ততা আপনাকে একমুখী করে ফেলবে। আপনি কাজের মধ্যে ডুবে যাবেন আপনার মস্তিষ্ক কাজের মধ্যে ডুবে যাবে।

মস্তিষ্ক হাত একই সাথে ব্যস্ত রাখা যায় এমন কোন কাজ করুন যেমন ডায়েরি লেখা। প্রতিদিনের কার্যক্রম ডায়রিতে লেখা। মানসিক চিন্তা কমাতে মাঝে মাঝে চোখ বন্ধ করে জোরে জোরে অনেক সময় ধরে নিঃশ্বাস নিতে পারেন। এতে মানসিক চাপের হরমোন কর্টিসল ধ্বংস হয়ে যাবে। শরীরে অক্সিজেনের প্রভাব বেড়ে যাবে। আপনি নিজেকে হালকা অনুভব করতে পারবেন।

প্রকৃতির সাথে সময় কাটানো। প্রকৃতির সাথে মানুষের সম্পর্ক নিবিড়। একটু খেয়াল করলে দেখবেন যেদিন প্রচন্ড গরম সেদিন এমনিতেই আপনার মনোযোগ একটু খারাপ হয়ে থাকে। আবার খুব সুন্দর ভালো আবহাওয়ায় থাকলে অন্যজনের চেয়ে আপনার মন অন্যদিনের তুলনায় অনেক ভালো থাকে। তাই শত ব্যস্ততার মধ্যে সপ্তাহে একদিন হলো বাইরে থেকে ঘুরে আসুন।

পরিস্থিতিকে মেনে নিন। সব সময় সবকিছু আপনার পক্ষে নাও থাকতে পারে এই ব্যাপার থেকে মেনে নিন। অযথা নেতিবাচক চিন্তা করে আপনার ওপর চাপ সৃষ্টি করবেন না। ভেবে দেখুন আপনি যে সমস্যায় পড়েছেন তার থেকেও বড় বড় সমস্যা থেকে মানুষ উঠে এসেছে। আপনি যে সমস্যায় আছেন তার থেকেও আরো বড় সমস্যায় আছে অন্য কেউ। তাই যেটা আপনার অনুকূলে যায়নি এটি মেনে নিয়ে সমস্যার মুখোমুখি দাঁড়ান।

নিজের ভেতর সাহসী মনোভাব তৈরি করুন। এর ফলে আপনার মধ্যে একটি সচেতন পরিবর্তন আসবে। ক্ষোভ ঝেড়ে ফেলুন। মনের মধ্যে ক্ষোভ জমিয়ে রাখা এটা মোটেও আপনার জন্য ভালো কিছু নিয়ে আসবে না। ক্ষমা করতে শিখুন। ক্ষমা আপনাকে উদার এবং ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবে।

যার জীবনে চলার পথে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।ব্যায়াম করুন প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম করুন যা আপনার। দেয়া আপনাকে তাৎক্ষণিকভাবে চিন্তা মুক্ত করতে পারে। ব্যায়াম আপনার শরীরে সেক্রেটারি ফের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় যা অতিরিক্ত চিন্তা ও মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। আর এভাবেই আমরা অতিরিক্ত টেনশন থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারি।

টেনশন হলে কি কি সমস্যা হয়

টেনশন হলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। টেনশন হলে ব্রেনের যে ক্ষমতা থাকে তা কমে ১০% হয়ে যায়। টেনশন হলে বুক ধরফর করতে শুরু করে এবং হার্ট এটাকের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। টেনশনের ফলে ডায়াবেটিস হতে পারে। আবার যদি কারো ডায়াবেটিস থাকে তাহলে সুগার লেভেল খুব হাই অথবা খুব কমে যেতে পারে।

কারো যদি প্রেসারের রোগ থাকে তাহলে সেটা টেনশনের ফলে চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায় যার ফলে মৃত্যু পর্যন্ত হয়ে থাকে। আবার এটাতে মানুষের কথা বলা বন্ধ হয়ে থাকে। টেনশনের ফলে মানুষের মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। অনেকের মানসিক রোগ হয়ে থাকে।

টেনশন হলে অতিরিক্ত মাথাব্যথা শুরু হয়। টেনশনের ফলে মাংসপেশিতে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় কারো হাত পা চাপাতে পারে কামড়াতে পারে। টেনশন থেকে অনেকগুলো সিমটম বা উপসর্গ দেখা দেয় এই উপসর্গগুলো দেখা দেয় সাধারণত যাদের দীর্ঘমেয়াদি টেনশন থাকে নেতিবাচক চিন্তা বা মানসিক চাপ থাকে।

টেনশন হলে শারীরিক সক্ষমতা কমে যায় দুশ্চিন্তা মস্তিষ্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। বেড়ে যায় ক্লান্তি ভাব আর কমে যায় কাজের সক্ষমতা। টেনশন করার ফলে কমে যাবে আপনার যৌন আগ্রহ। কমে যাবে যৌন শক্তি। আত্মবিশ্বাস কমে যাওয়া ও অল্পতেই ভেঙে পড়া। সবকিছু তাড়াতাড়ি ভুলে যাওয়া এবং অসামাজিক আচরণ দেখা দিবে আপনার মধ্যে টেনশন হলে।

টেনশনে কি ওজন কমে

অতিরিক্ত টেনশন করলে অনেকেরই ওজন কমে যাবে। টেনশন করলে খাওয়ায় অনীহা চলে আসে ফলে ওজন কমে। যারা অতিরিক্ত টেনশন করে থাকে তাদের ঠিকমতো খাওয়া হয় না ঘুম হয় না এরপরে ওজন কমে যায়। যারা টেনশন করে ঠিকমতো খায় না ঘুমায় না সারাক্ষণ নেতিবাচক করতেই থাকে তাদের ক্ষেত্রে টেনশনে ওজন কমে।

আবার অনেকের বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যার কারণে ওজন কমে যেমন থাইরয়েড হাইপোথাইরয়েড ডায়াবেটিস বিভিন্ন কারণ রয়েছে ওজন কমার। তবে আরেকটি বিশেষ কারণ হলো ক্যান্সার। ক্যান্সারের ফলেও শরীরের ওজন ধীরে ধীরে কমতে থাকে।

শেষ কথা

পরিশেষে বলা যায় যে মনের সব প্রভাব দেহের উপর পড়ে। শরীরে তৈরি হয় নানা রকমের সমস্যার রোগ ব্যাধি লেগেই থাকে টেনশনের কারণে। বলা যায় পা থেকে মাথা সব অংশে সমস্যা তৈরি করে টেনশন।

দীর্ঘ সূত্রে মনোভাবের সৃষ্টি। কোন কাজ আজ করবো কি কাল করব এই অভ্যাস তৈরি করতে পারে দুশ্চিন্তার কারণে। নিজেকে সুস্থ সবল রাখতে হলে অবশ্যই দুশ্চিন্তা থেকে দূরে থাকতে হবে। করতে হবে ইতিবাচক চিন্তা মনের মধ্যে রাখতে হবে আত্মবিশ্বাস এর মাধ্যমে আমরা টেনশন দুশ্চিন্তা দূরে রেখে সাফল্যের চূড়ান্ত শৃঙ্গে নিজেকে তুলতে পারি।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url