ভালো ঘুমের জন্য কি করা উচিত

আমরা ভালো ঘুমের গুরুত্ব সম্পর্কে জানি! সময়ের এই দিকে মানুষের দ্রুত পেসার মাধ্যমে দৈনন্দিন জীবন আরো চাপো পায়েছে। এই চাপ এর মাধ্যমে আমাদের ঘুম সময় আলাদা করে দেয়া হচ্ছে। আমাদের ভালো স্বাস্থ্য এবং সঠিক মানসিক অবস্থায় অপরিবর্তিত ঘুম বেশি জরুরী। নিশ্চিত হতে হলে আমাদের পরিচিতি করতে হবে ভালো ঘুমের মানে এবং এর জন্য আমাদের কি করতে হবে।

ভালো ঘুমের জন্য কি করা উচিত

ঘুমের জন্য শান্তি বিশ্রামের স্থান সৃজন করুন

ঘুম নির্ভরশীল একটি ক্রিয়া। তাই আপনার শরীরের জন্য একটি আনন্দদায়ক ঘুমের পরিবেশ তৈরি করতে পারেন যা আপনাকে শান্তি এবং বিশ্রাম দেয়। আপনার ঘুমের কক্ষ অনুযায়ী শক্তিশালী একটি বিছানা নিশ্চিত করুন, যেখানে আপনি স্বচ্ছ এবং প্রশান্ত ভাবে ঘুমাতে পারবেন। পরামর্শ দেয়া হয় যে, আপনি যদি নিখুঁত একটি বিছানা না পান তবে আপনি একটি সহজেই সৃজন করতে পারেন।

বিছানা সঠিক মাত্রায় বসে থাকা একটি উচ্চতা আপনার ঘুম মান এবং মানসিক সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শক্তিশালী এবং স্বচ্ছ পানির মধ্যে নেমে আসা আপনার ঘুম জলপাই সাহায্য করবে। আরো বেশি তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য একটি শুশুক মাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন যেটি একটি আমদানি বা একটি বায়ুকর্মী হতে পারে।

স্বাস্থ্যকর দিনের জন্য আপনার জীবনযাপন পরিবর্তন করুন

ভালো ঘুম পেতে আপনার স্বাস্থ্য উন্নত করার দরকার আছে। আপনি নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারেন, যেমন সক্রিয় যোগাযোগের জন্য দৌড়, ব্যায়াম শ্রেণি, যোগাযোগ সাধারণ সাধারণ আনন্দদায়ক খেলা। নিয়মিত যোগাযোগ আপনার শরীরে শক্তি আসবে এবং নিজেকে চাপ থেকে মুক্ত রাখবে।

আরো একটি উচ্চ গুনগত খাবার সংগ্রহ করুন যা আপনাকে ভালো ঘুম দিয়ে দিতে পারে, যেমন খাবার যেমন আপেল, ব্রোকলি, মাখন সম্পন্ন মাছ, পালং শাক ইত্যাদি। শক্তিশালী দিন শেষে ব্যায়ামের পরে একটি কোনও পরিবর্তনকারী উপযুক্ত বৃষ্টিপাত এবং ঘুমের মতো অনুভূতি প্রদান করতে পারে।

রুটিন পরিবর্তন করুন

ঘুমের মান আপনার দৈনন্দিন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ বদলানোর জন্য আপনার রুটিন পরিবর্তন করতে পারে। কাজের পর ঘরে ফিরে আসার পর ঘুমাতে প্রথম প্রথম শরীরের তাপমাত্রা কমাতে হয় যেটি আপনাকে শান্তি এবং বিশ্রাম দেয়। এছাড়াও বিকালের সময় একটি সুন্দর নেচার ওয়াক থেকে আনতে পারেন যেটি আপনাকে নিজেকে শান্ত করবে এবং ঘুম মান উন্নত করবে।

এছাড়াও আপনি সকালের বাস্তব জগতে প্রবেশ করতে পারেন একটি প্রশান্তিপূর্ণ ঘুমের মধ্যে আপনার মাথায় উপযুক্ত আলো নিয়ে আসার মাধ্যমে। আপনি আপনার ঘুমাতে পারেন নিরামিষ কার্যক্রম যেমন মেডিটেশন, প্রার্থনা বা আপনার পছন্দের কোনও নিরামিষ কার্যক্রম যেমন একটি শান্তিপূর্ণ গান শুনতে পারেন।

দৈনিক অভ্যাস যুক্ত করুন

ঘুমের মান প্রভাবিত হয় আপনার দৈনন্দিন অভ্যাসের মাধ্যমে। প্রতিদিন অবধি নিশ্চিত করুন যে আপনি বিশ্রাম নিচ্ছেন যেটি আপনাকে আনন্দদায়ক ঘুম এবং স্বাস্থ্যকর জীবন দিতে পারে। বিছানায় শুকনো মোবাইল বা টেলিভিশন স্ক্রিনের আলো নিয়ে আসার আগে নিশ্চিত করুন। অতিরিক্ত আলো বা ছায়ায় বিশ্রাম পেলেন না বা আপনার মন অপ্রশান্ত করেন।

তাই, আপনি আপনার রাতের অনুযায়ী স্ক্রিনের পরিমাণ সীমাবদ্ধ করে রাখতে পারেন এবং আপনার বিছানায় কাজ করার আগে কিছু সময় আগামীর পর্যন্ত অফ করুন। স্ক্রিনের পরিমাণ সীমাবদ্ধ করার মাধ্যমে আপনি স্ক্রিনের আলো এবং প্রকাশ থেকে সংগ্রহ করতে পারেন যা আপনাকে নিজেকে শান্ত করবে এবং ঘুম মান উন্নত করবে।

মেডিটেশন এবং নিঃশব্দ সময়

মেডিটেশন এবং নিঃশব্দ সময় আপনার মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে পারে। মেডিটেশন একটি প্রাচীন প্রয়াস যা আপনাকে নিজেকে শান্ত এবং চিত্ত দিয়ে থাকতে সহায়তা করে। এটি আপনাকে মেলানো এবং একটি ধারণার সাথে সম্পৃক্ত করে এবং আপনাকে ভালো ঘুমের অবস্থায় প্রবেশ করতে সহায়তা করতে পারে।

নিঃশব্দ সময়টি সময় কেটাতে সহায়তা করতে পারে যখন আপনি শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা পেতে চান। এই সময়ে আপনি যদি নিঃশব্দ করে বসে থাকেন, তবে আপনি আপনার শরীরের চাপ কমিয়ে এবং আপনাকে একটি ভালো ঘুম প্রদান করে।

ভালো ঘুম নিশ্চিত করা উচিত কারণ এটি আমাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত উপায়গুলি অনুসরণ করে আমরা সঠিক ঘুমের পরিমাণ পেতে পারি এবং একটি সুস্থ জীবন পালন করতে পারি।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন