খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা ও শসা খাওয়ার অপকারিতা জেনে নিন

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা হয়তো খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে কোনো পোস্ট খুঁজতেছেন চিন্তার কোনো কারণ নেই। আপনাদের সমস্যা সমাধানের জন্য আজকে আমরা এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব এবং আরো জানাবো শসা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে পোস্টটি বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা ও শসা খাওয়ার অপকারিতা জেনে নিন

শসাকে সবজি ও ফল উভয় বলা যেতে পারে।গ্রাম অঞ্চলে ব্যাপক হারে শসা চাষ হয়ে থাকে। এই পোস্টে আমরা শসা খাওয়ার সঠিক নিয়ম জানব। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়া যাক।

ভূমকা

শসা প্রচুর পরিমানে পানি আছে।আবার ক্যালরির পরিমান খুবই সামান্য থাকে। শসাকে সবজি ও ফল উভয় বলা যেতে পারে। ডক্টররা রোজার সময় প্রচুর পরিমাণে শসা খাওয়ার নির্দেশ দেয়। না হলে রোজা থেকে অনেক সময় ডিহাইড্রেশনের প্রবলেম দেখা দিতে পারে। বর্তমানে সারা বছর শসা চাষ করা হয়ে থাকে। শসা ত্বকের জন্য বেশ উপকারী।

তার প্রত্যেকেরই শসা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানা উচিত। এই পোস্টে আমরা খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা, রাতে শসা খাওয়ার উপকারিতা ,শসা খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে আলোচনা করব। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে সম্পূর্ণ পোস্ট বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

শসা খাওয়ার উপকারিতা

দেহকে ঠান্ডা ও দেহে পানি পরিমান বৃদ্ধি করতে শসা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। শসা উপকারী সবজি গ্রীষ্মকালে শসা উৎপাদন হলেও বর্তমানে সারা বছরই ব্যাপক হারে শসা চাষ করা হয়। শসাতে প্রচুর পরিমাণে পানি আছে শসার প্রায় 95 শতাংশ পানি দ্বারা সমৃদ্ধ থাকে। শসা দেহ হতে বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

শরীরের জন্য শসা খুবই উপকারী একটি সবজি। শসার রয়েছে পটাশিয়াম, ভিটামিন কে ,কপার,ভিটামিন বি ,ম্যাঙ্গানিজ ও ভিটামিন সি ইত্যাদি। এই সকল উৎপাদন গুলো দেহের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও ত্বককে সুন্দর ও মসৃণ করে তোলে। চলুন তাহলে দেখা যাক শসা খাওয়ার উপকারিতা গুলো সম্পর্কে।

  • মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করে।
  • হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  • শরীর থেকে বিষাক্ত পথ দূর করে।
  • হারকে মজবুত রাখে।
  • কিডনি ভালো রাখে।
  • মাথা ঘোরা ভালো হয়।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
  • ক্যান্সার রুখতে সহায়তা করে।
  • ওজন কমাতে সাহায্য করে।
  • পানি শূন্যতা দূর করে।
  • চোখের নিচে কালো দাগ দূর করে।
  • মাড়ির উপকার করে।
  • জয়েন্টে ব্যাথা দূর করে।
  • ত্বককে সুন্দর করে।
  • চুল ও নখ ভালো রাখে।
  • এলার্জি প্রবলেম ভালো হয়।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা ভালো হয়।

মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করেঃ অনেকেই মানসিক চাপে ভুগতে থাকে।শসাতে ভিটামিন বি১ ও ভিটামিন বি ৫ প্রচুর পরিমাণে সমৃদ্ধ রয়েছে। এর সকল উপাদান মানসিক চাপ থেকে দ্রুত মুক্তিতে দিতে সাহায্য করে। তাই মানসিক চাপ দূর করার জন্য শসা খাওয়া আবশ্যক।

হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করেঃ বর্তমানে প্রতিটি মানুষেরই হজম সংক্রান্ত সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে।শসাতে প্রচুর পরিমাণে পানি ও খাদ্য আঁশ থাকে যা পরিপাকতন্ত্রতে সঠিকভাবে খাদ্য হজম করতে সহায়তা করে। তাই হজম শক্তি বৃদ্ধিতে ও কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে শসা খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

শরীর থেকে বিষাক্ত পথ দূর করেঃ শসাতে প্রচুর পরিমাণ পানি থাকে যা আমাদের দেহের সকল বর্জ্য পদার্থকে দেহ থেকে অপসারণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তার দেহকে সুস্থ রাখতে বিষাক্ত পদার্থের হাত থেকে রক্ষা করতে নিয়মিত শসা খাওয়া উচিত।

হারকে মজবুত রাখেঃ শসাতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ থাকে যা প্রত্যকের শরীরে হারকে মজবুত রাখতে সহায়তা করে। তাই সকল বয়সের মানুষের হারকে মজবুত রাখার জন্য শসা খাওয়া আবশ্যক।

কিডনি ভালো রাখেঃ বর্তমানে কিডনি রোগীর সংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শসা আমাদের দেহের ইউরিক এসিডের পরিমান ঠিক রাখে ও কিডনি সুস্থ রাখতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। তাই শসা খাওয়া আমাদের দেহের জন্য উপকারী।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করেঃ বর্তমানে বাংলাদেশের ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শসা খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তাই প্রতিটি মানুষেরই তাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় শসা খাওয়া আবশ্যক।

ক্যান্সার রুখতে সহায়তা করেঃ শসায় রয়েছে পিনোরেসিনোল,সিকোইসোলারিসিরেসিনোল ও ল্যারিসিরেসিনোল এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ উৎপাদন। যে আমাদের দেহের বিভিন্ন ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। তাই ক্যান্সার রোগে প্রতিরোধে নিয়মিত শসা খাওয়া প্রয়োজন।

ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ যাদের অতিরিক্ত স্বাস্থ্য নিজের স্বাস্থ্য কমাতে চান তারা তাদের খাদ্য তালিকায় শসা রাখা প্রয়োজন।শসা দেহের অতিরিক্ত অর্জন কমিয়ে স্লিম রাখতে সহায়তা করে।

পানি শূন্যতা দূর করেঃ শসা খাওয়া দেহের জন্য খুবই উপকারী। শসায় ৯০ শতাংশ পানি দ্বারা পরিপূর্ণ থাকে। তাই পানি সমস্যা দূর করার জন্য বেশি বেশি করে শসা খাওয়া প্রয়োজন।

চোখের নিচে দাগ দূর করেঃ শসা স্বাস্থ্যের উপকারিতার পাশাপাশি ত্বকের যত্নের জন্য বেশ কার্যকর। অনেকে চিন্তাভাবনার কারণে চোখের নিচে দাগ সৃষ্টি হয়ে থাকে। এই কালো দাগ কে দূর করার জন্য শসাকে কেটে চোখের উপর রেখে আধাঘন্টা বসে থাকতে হবে। এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করার ফলে চোখের নিচে কালো দাগ সহজেই দূর হয়ে যাবে।

চুল ও নখ ভালো রাখেঃ চুল ও নাককে সতেজ করতে শসার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে সিলিকা থাকে। তাই জন্য ভালো করার জন্য শসা খাওয়া প্রয়োজন।

এনার্জিঃ আমাদের জীবনে দৈনন্দিন কাজকর্ম করতে গিয়ে প্রচুর পরিমাণে এনার্জির দরকার হয়। এই এনার্জি যোগান দিতে শসা কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

ত্বককে সুন্দর করেঃ শসাতে রয়েছে রিবোফ্লাভিন,ভিটামিন বি নায়াসিন,জিংক যা আমাদেরত্বক কে সুন্দর মসৃণ ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। ফর্সা হওয়ার ক্রিম বাদ দিয়ে নিয়মিত যদি শসা ব্যবহার করা হয় তাহলে ত্বকের উচ্চতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্যঃ শসায় প্রচুর পরিমাণ পানি ও ফাইবার থাকে যা অন্তের ভিতরে সঠিকভাবে বিক্রিয়া করে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

মাড়ির উপকার করেঃ শসা খাওয়ার ফলে মাড়ির যাবতীয় রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। ফলে শসা আমাদের মুখের পি এইচ এর ভারসাম্য ঠিক থাকে সাহায্য কর। শসাতে প্রচুর পরিমাণে পানিসমৃদ্ধ থাকে যা দাঁতের ভেতরে ক্ষতিকারক টক্সিন বের করে সাহায্য করে।

জয়েন্টে ব্যাথা দূর করেঃ শসা শুধু ত্বকে বা শরীরের জন্য উপকারী নয় বরং হাড়কের শক্তিশালী ও মজবুত করতে শসা অতুলনীয়। তাই যারা নিয়মিত জয়েন্টের ব্যথায় ভুগছেন তারা তাদের খাদ্য তালিকায় শসা রাখা উচিত শসা খাওয়ার ফলে দীর্ঘদিনের ব্যথা থেকেও দ্রুত মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা

বর্তমানে বাংলাদেশে সারা বছরই শসা উৎপাদন করা হয়। আগে যদিও গ্রীষ্মকালে শুধু উৎপাদিত হতো বর্তমানে কৃষি উন্নয়নের কারণে সারা বছর আমরা শসা পেয়ে থাকি। শসা হলো একই সাথে ফল ও সবজি। রোজার সময় সারাদিন না খেয়ে থাকার কারণে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে এর জন্য ডাক্তারেরা রোজার সময় প্রচুর পরিমাণে শসা খাওয়ার পরামর্শ দেয়।

শসাতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ফোলেট, পটাসিয়াম,ভিটামিন কে,ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন সি, ইত্যাদি।খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা অনেক। শসার অন্য উৎপাদনের তুলনায় পানি থাকে সবচাইতে বেশি। গরমের সময় যদি খালি পেটে শসা খাওয়া হয় তাহলে শরীর ঠান্ডা ও মাথা সবসময় ফ্রেশ থাকে।

শসাকে স্লাইস স্লাইস করে কেটে চোখের পাতার উপর দিলে চোখের নিচে দাগ বা পাতার উপরের ময়লা তুলতে সাহায্য করে। দৃষ্টিশক্তি আরো ভালো হয় ও ছানি প্রতিরোধ করতে খালি পেটে শসা খাওয়া খুবই প্রয়োজনীয়। বর্তমান সময়ের সূর্যের তাপ অতিরিক্ত হওয়ার কারণে শরীর অল্পতেই অসুস্থ হয়ে পড়ে তাই বাইরে তাপের থেকে রক্ষা পেতে বা ঠান্ডা বজায় রাখতে।

প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শসা খাওয়া দরকার। রোজা থেকে দেহের পানি শূন্যতা সৃষ্টি হয় যার ফলে অনেক সময় ডিহাইড্রেশনের প্রবলেম দেখা দেয়। এই সমস্যাগুলো থেকে রক্ষা পেতে ইফতারের পর ও সেহেরির আগে খালি পেটে প্রচুর পরিমাণে শসা খাওয়া উচিত। শসা খেলে শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ হয়ে যায় এবং সারাদিনের ক্লান্তি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

আমাদের দেহে ভিটামিনের চাহিদা পূরণের জন্য শাকসবজি খাওয়া এই শাক সবজির মধ্যে যদি নিয়মিত শসা খাওয়া হয়। তাহলে ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে। শসা খাওয়ার উপকারিতা অনেক শসা খেলে আমাদের দেহ থেকে জলের সাথে টক্সিন বের হয়ে। যাদের কিডনিতে পাথরের সমস্যা আছে তারা যদি নিয়মিত শসা খায়।তাহলে অল্প কিছুদিনের মধ্যে কিডনি সমস্যা ভালো হয়ে যাবে ।

ডক্টররা অনেক সময় কিডনিতে পাথর হলে শসা খাওয়ার পরামর্শ দেয়। যারা নিজের স্বাস্থ্য কে কমাতে চান তাদের ডায়েটে শসা খাওয়া প্রয়োজন শসায় কম পরিমাণে ক্যালরি থাকায় এবং পানি থাকায় শসা খেলে সহজেই শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানোর সম্ভব। নিজে অতিরিক্ত স্বাস্থ্য কমাতে চাইলে অবশ্যই শসা খাওয়া প্রয়োজন। তাই বলা যাই খালি পেটে শসা খেলে আমাদের দেহে রোগ রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

রাতে শসা খাওয়ার উপকারিতা

রাতের বেলায় শসা খাওয়ার উপকারিতা তেমন কোনো লক্ষ্য করা যায় না। বিভিন্ন গবেষক ও ডাক্তারদের মতে রাতের বেলায় শসা না খাওয়াই ভালো।রাতে শসা খেলে হজম সংক্রান্ত সমস্যা সৃষ্টি হয়। প্রত্যেকে চেষ্টা করবেন সকালবেলা বা দুপুরে বেলায় শসা খাওয়ার এ সময় খেলে উপকার পাওয়া যায় কোন সমস্যা সৃষ্টি হয় না। রাতের বেলায় শসা খেলে ঠান্ডা লাগার সমস্যা সৃষ্টি হয় ও ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে। তাই সে প্রত্যেকে চেষ্টা করবেন রাতের বেলায় শসা খাওয়া এড়িয়ে চলা।

শসা খাওয়ার সঠিক সময়

শসা খাওয়া মানব দেহের জন্য উপকারী।শসা খাওয়ার ফলে আমার দেহে থেকে টক্সিন বের হয়ে যায়। কিন্তু শসা খাওয়ার জন্য কিছু জিনিস মাথায় রাখতে হবে শসা সকালে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। কোন কারণে যদি সকালে শসা না খাওয়া হয়ে থাকে তবে পরবর্তীতে দুপুরে বা বিকালে শসা খাওয়ার ফলে উপকার পাওয়া যাবে। কিন্তু রাতের বেলায় শসা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে রাতের বেলায় শসা খেলে হজমের সমস্যা হয়ে থাকে বা পেট ফুলে যেতে পারে। মাথায় রেখে সকালে বা দুপুরে বেলায় শসা খাওয়া ভালো।

শসা খাওয়ার অপকারিতা

শসাতে প্রচুর পরিমাণে পানি আছে কিন্তু ক্যালরির পরিমান খুব সামান্য থাকে। শসায় ১০০ শতাংশের মধ্যে ৯৫ শতাংশ জল দ্বারা পরিপূর্ণ থাকে। অনেকেই শুধু শসা খেয়ে নিজের স্বাস্থ্য কমাতে চাই সারা দিনরাত শসা খেয়ে স্বাস্থ্য কমাতে গেলে বিভিন্ন ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। বিভিন্ন গবেষকরা বলেছে স্বাস্থ্য কমানোর জন্য সামান্য পরিমাণে শসা খাওয়া উচিত।

অতিরিক্ত শসা খাওয়ার ফলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে অতিরিক্ত শসা খেলে বদহজমের সমস্যা দেখা দেয়, পেট ফেঁপে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে পেট ব্যথা করে ইত্যাদি। তাই অতিরিক্ত শসা না খেয়ে সঠিক পরিমাণের শসা খেলে শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

অবশেষে বলা যায়

খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা অনেক। শসা ৯৫ শতাংশ পানি দ্বারা পরিপূর্ণ থাকে। শসা খাওয়ার উপকারিতা আছে যেমন তেমন কিছু অপকারিতা ও লক্ষ্য করা যায়।তাই অতিরিক্ত পরিমাণে শসা খাওয়া ভালো না। অতিরিক্ত পরিমাণ শসা খেলে বদহজমের ও পেট ফাপার সমস্যা দেখাতে পারে। তাই সঠিক পরিমাণে শসা খাওয়া উচিত।

প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমাদের খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতার পোস্টটি আপনাদের কেমন লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে কমেন্ট ও শেয়ার করতে ভুলবেন না।পরবর্তী পোস্টটি পাওয়া পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন