কাঁচা ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

কাঁচা ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনার যদি না জানা থাকে। তাহলে আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। আমরা সবাই কাঁচা ডিম চিনি এবং খেয়ে থাকি। কিন্তু কাঁচা ডিমের গুন গুলো সম্পর্কে আমাদের তেমন কোনো ধারণা নেই। যা আজকে আলোচনা করব। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

কাঁচা ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

কাঁচা ডিম খাওয়ার মধ্যে বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে। এই প্রকারভেদ গুলোর মধ্যে কাঁচা ডিম খাওয়ার অপকারিতা কয়জন জানি। কিন্তু কাঁচা ডিম খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা রাখি না। সকল বিষয়ে ধারণা রাখা অনেক প্রয়োজন।

ভূমিকা

আমরা আমাদের এই পোস্টে কাঁচা ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। কাঁচা ডিম আমাদের শরীরে জন্য ভালো না খারাপ এগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। কাঁচা ডিম খেলে শরীরের শক্তি বাড়ে না কমে এবং ডিমের কুসুম খেলে মোটা হওয়া যায় কি যায় না এগুলো বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনার যদি এইগুলো বিষয় জানার আগ্রহ থাকে তাহলে অবশ্যই সমস্ত পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে সকল বিষয় জানতে পারবেন। চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক সকল বিষয়সমূহ গুলো।

কাঁচা ডিম খেলে কি শক্তি বাড়ে?

আমরা অনেকেই জানি যে ডিম আমাদের ভিটামিন যুক্ত খাবার ডিমের মধ্যে রয়েছে অনেক পুষ্টি যা আমাদের শরীরে অনেক বেশি কার্যকরী। ডিমের মধ্যে থাকে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, আইরন, আরো ইত্যাদি। শরীরে ভিটামিনের চাহিদা অনেকটাই পূরণ করে দেয় ডিম। ডিমের মধ্যে আছে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন বি ১২। আমাদের শরীরের জন্য এগুলো খুবই জরুরী। ডিম হচ্ছে মস্তিষ্কের কার্যক্রম বাড়াতে অনেক বেশি সাহায্য করে।

ডিমের মধ্যে থাকা প্রোটিন আমাদের শরীরের পেশী শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এই শক্তি বাড়ানোর জন্য কিছু কিছু মানুষ কাঁচা ডিম চার থেকে পাঁচটা খেয়ে নেয়। মানুষ ভাবেন, যে রান্না করলে ডিমের পুষ্টিগুণ হয়তো নষ্ট হয়ে যাবে। সেজন্য কাঁচা ডিম খেয়ে থাকেন তবে কাচা ডিম খেলে কি শক্তি বাড়ে? আসুন তাহলে জেনে নিই।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের ডাক্তার অধ্যাপক এ বি এম আব্দুল্লাহ এ বিষয়ে কি বলেন সেটা জেনে নিন।

কাঁচা ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এইটা সম্পর্কে জানার পাশাপাশি কাঁচা ডিম খেলে কি হয় এইগুলো জানা প্রয়োজন। কাঁচা ডিম খেলে আমাদের শরীরে যে বেশি শক্তি হবে এটার কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাই নেই।

এই কথাটি একদম ভুল বরং কাঁচা ডিম খেলে মানুষের নানা রোগ ব্যাধি হতে পারে বলে জানান অধ্যাপক এ বি এম আব্দুল্লাহ। এই বিষয়ে আরো বলেন যে কাঁচা ডিম আমাদের পেটে গেলে এইটা সহজে হজম হয় না। কাঁচা ডিম খেলে শরীরে বায়োটিনের অভাব হয় বলে জানিয়ে থাকেন।

এতে করে আমাদের যে সকল সমস্যা হবে যেমন ওজন কমে যাওয়া, জিব্বার রক্ষতা বের হওয়া, ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিবে।কাঁচা ডিমের মধ্যে অধিকাংশ সময় এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায়। যেটা শরীরের সমস্যা দেখা দেয় সেটার নাম হলো সালমোনেল এর ফলে পেটের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন পেটের অসুখ, বমি বমি ভাব, এবং টাইফয়েড পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে।

কাঁচা ডিম একেবারেই খাওয়া সঠিক নয়। বরং কাঁচা ডিম রান্না করে খাওয়া ভালো। অধ্যাপক এ বি এম আব্দুল্লাহ রান্না করে খাওয়া বিষয়ে বলেন যে ডিমকে আধা সিদ্ধ করে খেতে পারেন অথবা ভাজা অথবা সেদ্ধ করে খেতে পারেন। ডিম রান্না করলে এর পুষ্টি নষ্ট হয় না। বরং কাঁচা ডিম খেলে বিভিন্ন রোগবালাই হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

কাঁচা ডিমের কুসুম খেলে কি ক্ষতি হয়?

ডিম খাওয়াটা অনেকেই জানি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। কিন্তু আমরা জানি না যে ডিমের কুসুম কি সত্যি ক্ষতিকর কি না। উচ্চ রক্তচাপ বা কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে অনেকেই ডিমের কুসুম বাদ দিয়ে খান। কিন্তু এইটা খাওয়াটা আমাদের শরীরে পুষ্টিগুণ হবে কিনা সেটা তো জানিনা।

ডিমের মধ্যে যে কুসুম থাকে সেই কুসুম খাওয়া খারাপ এমন ধারণা কোনো যুক্তিতেই নেই। কবে থেকে এই ধারণা শুরু হয়েছে সেটার দিকে যদি একটু নজর দেই তাহলে বুঝতে পারবেন। চলুন তাহলে দেরি না করে দেখা যাক কাঁচা ডিমের কুসুম খেলে কি ক্ষতি হয়?

১৯৬৮ সালের দিকে আমেরিকান হার্ড অ্যাসোসিয়েশন এর মতে- বলা হয়েছিল শরীরের হাটের সমস্যা যদি থাকে তাহলে সপ্তাহে তিনটি কুসুম সহ ডিম খাওয়া যেতে পারে। তারা মনে করতেন যে ডিমের কুসুম সরাসরি রক্তের কোলেস্টেরলের ওপর প্রভাব ফেলে। কিন্তু পরবর্তী চিকিৎসা করে গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে যে খাবারের মধ্যে থাকা কোলেস্টরেল কোন ভাবেই প্লাসমার কোলেস্টেরলের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে না।

ডিমের কুসুমে থাকা অতিরিক্ত যে কোলেস্টেরল আছে সেটা নিয়ে মাথা ব্যাথা হওয়ার কোন কারণ নেই। ডিমের কুসুম খেলে কোন রকম সমস্যা হবে না। বরং ডিমের কুসুম খেলে মানুষের শরীরে প্রোটিন ভিটামিন অনেক বেশি পাওয়া যায়। ডিমের কুসুমে থাকা কোলেস্টেরল নিয়ে চিন্তা না করে আমরা বরং ডিমের পুষ্টি দিকে নজর দেওয়া ভালো। কারণ ডিমের পুষ্টি গুলো কি কি সেটা কিন্তু অনেকেই জানিনা। ডিম পুষ্টিগুণে ভরপুর।

পুষ্টিবিদরা বলেছেন, যে মাছ গোশত এগুলোতে যে পরিমাণ ভিটামিন থাকে তার থেকেও বেশি ভিটামিন থাকে ডিমে। ডিমের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন প্রোটিন ভিটামিন যেগুলো দিয়ে খনিজের উৎস হিসাবে ধরা যায় এই ডিমের কুসুম।
 ডিমের কুসুমে রয়েছে-
  •  ভিটামিন এ।
  • ভিটামিন বি১।
  • ভিটামিন বি২।
  • ভিটামিন ডি।
  • ভিটামিন বি৫।
  •  ভিটামিন বি৬।
  • ভিটামিন বি ৯ ।
  • ভিটামিন বি ১২।
পুষ্টিবিদরা বলেন যে এতগুলো ভিটামিন অন্য কোন খাবারে খুঁজে দেখলে পাওয়া যাবে না। এছাড়াও ডিমে রয়েছে আয়রন, জিংক, এর মত খনিজ যা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে অনেক বেশি সাহায্য করে। ছোট থেকে বয়স্ক মানুষ সুস্থ থাকার জন্য এই ডিম খেয়ে থাকেন। যদি আপনার কিডনির সমস্যা হয় বা হার্টের সমস্যা হয় অথবা ডায়াবেটিসের সমস্যা হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়াটা ভালো হবে।

ডিমের কুসুম খেলে কি মোটা হয়?

ডিমের কুসুম আমাদের শরীরে কোনোভাবেই ওজন বাড়াতে পারে না। কারণ ডিমের মধ্যে থাকা কুসুমে থাকে ভিটামিন ও মিনারেল। ডিমের কুসুমের ভিতরে কিছু ফ্যাট রয়েছে কিন্তু ওজন বাড়াতে পারে না। প্রতিদিনের জন্য একটির বেশি ডিমের কুসুম খাওয়া টা ঠিক না। কারণ ডিমের কুসুমে থাকে কোলেস্টরেল। 

ডিমের কুসুম খেলে অনেকের বাড়তে পারে কোলেস্টরেল। সেজন্য একটু সাবধানতা দরকার রয়েছে সেক্ষেত্রে শরীরের সমস্যা হতে পারে। এই ডিমের কুসুম খেলে আরও সমস্যা হতে পারে যেমন হার্টের সমস্যা, স্ট্রোক সমস্যা, এগুলো হতে পারে সেজন্য কুসুম এড়িয়ে যান।

কাঁচা ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কাঁচা ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকে আমরা আপনাদের সামনে বিস্তারিত আলোচনা করব। কাঁচা ডিম খেলে শরীরে ক্ষতি না ভালো সেগুলো বিষয় নিয়ে আজকে এই আলোচনা আপনি যদি এগুলো বিষয়ে জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন তাহলে সমস্ত কিছু কিছু বুঝতে পারবেন।

অনেক মানুষ এগুলো নিয়ে প্রশ্ন করে যে কাঁচা ডিম খেলে শরীরের ভালো না খারাপ ক্ষতি হয় না ভালো হয়। কাঁচা ডিমের কুসুম খেলে ক্ষতি হয় না ভালো হয় এগুলো সকল বিষয়গুলো জানতে চান। কাঁচা ডিম শরীরের জন্য পুষ্টিকর নয় কাঁচা ডিমে রয়েছে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যার নাম সালমোনেলা। এই ব্যাকটেরিয়া শরীরের কেমন ক্ষতি করে সেগুলো নিয়ে আজকে আলোচনা করব। তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক কাঁচা ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা।

কাঁচা ডিম খাওয়ার উপকারিতা

আমরা অনেকেই জানি যে কাঁচা ডিম খেলে আমাদের শরীরে অনেক পুষ্টি পাওয়া যায়। কিন্তু কাঁচা ডিম খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায় এইগুলো তো জানার প্রয়োজন। চলুন তাহলে জেনে নিই কাঁচা ডিম খাওয়ার ফলে শরীরে কি উপকারিতা পাওয়া যায়। আমাদের শরীরে যে উপকারিতা প্রবেশ করে সেগুলো হলো
  • কাঁচা ডিম ও দুধ একসাথে খাওয়ার ফলে শরীরের রক্তের অভাব গুলো পূরণ করতে সাহায্য করে। কাঁচা ডিম যদি দুধের সাথে মিশ্রণ করে খাওয়া যায়। তাহলে দাঁতের ব্যথা দূর হয় এবং দাঁত অনেক শক্তিশালী হয়।
  • কাঁচা ডিম খাওয়ার ফলে চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
  • কাঁচা ডিম খাওয়ার ফলে পুরুষের শরীরে হরমোন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
  • হজম শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য কাঁচা ডিম খাওয়া ভালো। এতে করে শরীরে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
  • ওজন কমানোর জন্য কাঁচা ডিম খাওয়ার চেষ্টা করুন। ওজন কমাতে কাঁচা ডিম অনেক সাহায্য করে।
  • চুলের জন্য ও ত্বকের জন্য কাঁচা ডিম অনেক উপকারী। কাঁচা ডিম দিয়ে যদি আপনি রূপচর্চা করেন তাহলে ভালো ফলাফল পেতে পারেন।
  • শরীরের কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করার জন্য কাঁচা ডিম খাওয়া যায় এতে করে শরীরে উপকারী হয়
  • কাঁচা ডিম মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়।

সিদ্ধ ডিমের তুলনায় কাঁচা ডিম খাওয়া অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। সেজন্য আপনাকে প্রতিদিন চেষ্টা করতে হবে। কাঁচা ডিম খাওয়ার কয়েক দিন চেষ্টা করলেই আপনি খুব সহজেই কাঁচা ডিম খেয়ে নিতে পারবেন কোন সমস্যা হবে না। কাঁচা ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের জানা খুবই জরুরী। সমস্ত আর্টিকেল পড়লে বুঝতে পারবেন।

কাঁচা ডিম খাওয়ার অপকারিতা

কাঁচা ডিম খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে আপনার জানা না থাকলে এই পোস্টটি পড়ে জেনে নিতে পারেন কি কি অপকারিতা। কাঁচা ডিমে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, এইগুলো ভরপুর ভাবে রয়েছে। কাঁচা ডিমে অনেক পুষ্টিকর খাবার রয়েছে যা শিশু থেকে বয়স্ক পর্যন্ত খেয়ে থাকেন। কাঁচা ডিমে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকে যার নাম সালমোনেলা। 

এই ব্যাকটেরিয়া শরীরের অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এই ব্যাকটেরিয়ার কারণে ডায়রিয়া, ঘনঘন বমি, জ্বর, পেটে ব্যথা, এগুলো হতে পারে। এই ব্যাকটেরিয়া যদি রক্তে সাথে মিশে যায় তাহলে মৃতয়ু পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে। যদিও এটা খুব কম মানুষের হয়। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি দুর্বল তাদের সালমোনিলা ব্যাকটেরিয়াতে সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। এর ফলে অনেক অসুস্থতা হতে পারে।

সালমোনেলা সংক্রমণ কাঁচা ডিমের মধ্যে যে ব্যাকটেরিয়াটি থাকে সেটা হচ্ছে সালমোনিলা। এটি একটি ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া যার ফলে শরীরে প্রবেশের পর বমি বমি ভাব, ডায়রিয়া, জ্বর, পেটে ব্যথা, এগুলো লক্ষণ দেখা দিতে পারে সেজন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া অনেক প্রয়োজন।

বায়োটিনের অভাব কাঁচা ডিমের মধ্যে যে সাদা অংশে অ্যাভিডিন নামক একটি প্রোটিন থাকে যা বায়োটিনের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে থাকে। এটি একটি ভিটামিন বি। যা শরীরের স্বাস্থ্যকর ত্বক, চুল, নখ এগুলোর জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। 

যদি অনেকদিন ধরে সাদা ডিমের অংশ খাওয়া হয় তাহলে এতে করে বায়োটিনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। যার কারণে ত্বকের সমস্যা দেখা দিতে পারে, চুল পড়তে পারে, নখের সমস্যা হতে পারে। সেজন্য বুঝে শুনে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপর খাবো।

হজমের সমস্যা যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তাদের কাঁচা ডিম খাওয়া উচিত নয়। কাঁচা ডিম খেলে পেটে গ্যাস হয়, এতে করে পেট গ্যাসের জন্য ফুলে যায়, এবং পেটে অস্বস্তি হতে পারে।

এলার্জি কিছু কিছু লোকের ডিমে থাকা যে প্রোটিন রয়েছে সেই ডিমের প্রোটিনের ফলে এলার্জি হতে পারে। কাঁচা ডিম খাওয়ার ফলে এলার্জির যে প্রতিক্রিয়া রয়েছে সেগুলো হলো- শ্বাস নিতে অসুবিধা হতে পারে, আম্বাত ফুলে যাওয়া, এগুলো হতে পারে। ব্যাকটেরিয়া জনিত দূষণের ঝুঁকি কমাতে ডিম খাওয়ার আগে অবশ্যই সঠিকভাবে রান্না করে নিতে হবে। তাহলে এতে করে কোন অসুবিধা হবে না।

লেখকের মন্তব্য 

প্রিয় পাঠক আপনি যদি কাঁচা ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা পড়ে একটুও উপকৃত হয়ে থকেন। তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আপনি যদি আমাদের পোষ্টটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করেন তাহলে আপনার মাধ্যমে আপনার বন্ধুরাও জানতে পারবে। তাই দেরি না করে আপনার বন্ধুদের সাথে আমাদের পোস্টটি শেয়ার করুন।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন