চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার ও নিম পাতার ফেসপ্যাক তৈরি জেনে নিন

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা হয়তো চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার সম্পর্কে কোন পোস্ট খুজতাছেন চিন্তারকোন কারণ নেই। আপনাদের সমস্যা সমাধানের জন্য আজকে আমরা এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব ও আরো জানবো নিম পাতার ফেসপ্যাক তৈরি সম্পর্কে চলুন তাহলে দেরি না করে পোস্টটি বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার ও নিম পাতার ফেসপ্যাক তৈরি জেনে নিন

নিম পাতা আমার ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। প্রায় শতাধিক রোগের ঔষধ হিসেবে নিমপাতা খাওয়া যায়। আমরা এই পোস্টে জানবো নিম পাতা ও কাঁচা হলুদ মুখে দিলে কি হয় ও নিম পাতার উপকারিতা ইত্যাদি সম্পর্কে। চলুন তাহলে দেরি না করে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়া যাক ।

ভূমিকা

নিম পাতা দেহের জন্য বেশ উপকারী। আমাদের দেশে গ্রামে ও শহরে উভয় জায়গায় নিম পাতা পাওয়া যায়। নিম পাতা ত্বক জন্য বেশ উপকারী। প্রতিটি মানুষেরই নিমপাতা খাওয়া প্রয়োজন। নিমপাতা গ্রহণ করলে আমাদের দেহের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারি। চর্মরোগ ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে হয়ে থাকে।

চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার করার ফলে চর্মরোগ সেরে যায়। আমরা এই পোস্টে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আলোচনা করব। সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান নিতে হলে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল।

নিম পাতা উপকারিতা

নিম পাতা চেনে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়। সত্যি কথা যে গাছটি অযত্নে বড় হলেও এর ঔষধি গুন শুনলে সবাই অবাক হয়ে যাবেন। শতাধিক অসুখ সারতে নিমপাতা কার্যকর। তাই প্রতিটি মানুষেরই নিমপাতা সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান নিয়ে ব্যবহার করা উচিত। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় নিম পাতার ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে। অন্তের ভিতর কৃমিনাশ করতে নিমপাতা বেশ কার্যকারী।

তাই ক্রিমিনাস করার জন্য সকালে বেলায় খালি পেটে হাফ চামচ করে এক সপ্তাহ নিম পাতা খান তাহলে এটি রোগটি সেরে যাবে। অনেক সময় অনেকের চুলকানি হয়ে থাকে এই চুলকানি থেকে রেহাই পেতে নিমপাতা দিয়ে পানি গরম করে ওই পানি দিয়ে স্নান করলে চুলকানির রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। ডায়াবেটিস রোগ নিরাময়ের জন্য নিম পাতা বেশ উপকারী।

তাই ডায়াবেটিস রোগীরা ১ থেকে ২ সপ্তাহ টানা সকাল বেলা এক চামচ করে নিম পাতার রস খাবেন তাহলে এ রোগ থেকে উপকার পাবেন। অনেকের মাথায় এলার্জি আছে অনেক সময় মাথার চুলকায় চুলকাতে চুলকাতে মাথা ফুলে যায় তারা নিমপাতার রস মাথায় তেলের মতো করে লাগাবেন। তাহলে মাথার অ্যালার্জি ভালো হয়ে যাবে।চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার করা ভালো।

অনেক সময় আমাদের দেহে ক্ষত সৃষ্টি হয়।সে ক্ষত থেকে ইনফেকশনের উৎপত্তি হয়। তাই ইনফেকশন ভালো করার জন্য প্রধান ওষুধ হলো নিম পাতা। নিম পাতা বেটে ক্ষতস্থানে লাগিয়ে দিলে ইনফেকশন ভালো হয়ে যায়। যারা অতিরিক্ত স্বাস্থ্যবান নিজের স্বাস্থ্য কমাতে চান তারা নিয়মিত নিম পাতা খাবেন নিম পাতা খেলে স্বাস্থ্য কমে যাই।

জন্ডিস রোগ নিরাময়ের জন্য নিমপাতা বেশ উপকারী। বর্ষাকালে পানি জমে থাকার কারণে মশার উৎপত্তি একটু বেশি হয় যার কারণে। অনেক সময় ম্যালেরিয়া রোগ সৃষ্টি হতে পারে এই ম্যালেরিয়া রোগ থেকে মুক্তি পেতে নিম পাতা খাওয়া আবশ্যক। মানুষের দাঁতের সমস্যা হয়ে থাকে দাঁতের সমস্যা সমাধানের জন্য নিম পাতা বেশি উপকারী।

মুখের ব্রণ দাগ দূর করতে নিমপাতা বেশ উপকারী। তাই রূপচর্চার কাজেও নিম পাতা অনেকাংশ এগিয়ে আছে। তাই বলা যায় সব রোগের সেরা ওষুধ হলো নিম পাতা। খাওয়া প্রতিটি মানুষের উপকার জন্য দরকারি।

নিম পাতা ও কাঁচা হলুদ মুখে দিলে কি হয়

প্রকৃতি থেকে পাওয়া নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ আমাদের দেহের উপকারী একটি পদার্থ। ত্বকের উজ্জ্বল বারাতে নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ খুব দরকারি একটি জিনিস। বর্তমানে সবাই বিভিন্ন কোম্পানির বড় বড় প্রোডাক্ট ইউজ করছে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য। এই সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে গিয়ে অনেক সময় বিভিন্ন ভেজাল কেমিক্যাল যুক্ত প্রোডাক্ট ব্যবহার করার ফলে ত্বক আরো খারাপ হয়ে যায়।

তাই বিভিন্ন গবেষণা করে দেখা গেছে এইসব কেমিক্যাল যুক্ত প্রোডাক্ট না মেখে প্রকৃতিতে পাওয়া কাঁচা হলুদ ও নিম পাতা ত্বকের যত্নের জন্য বেশ উপকারি।নিম পাতা ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে ত্বকের বিভিন্ন দাগ ও ব্রণ তুলে ফেলে। অনেকের খসখসে ত্বকে যদি নিয়মিত নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ ব্যবহার করা হয়। তাহলে কিছুদিনের মধ্যেই ত্বক নরম ও তুলতুলে হয়ে যাবে। প্রায় সবাই চেষ্টা করবেন নিম পাতা ও কাঁচা হলুদের ফেসপ্যাক বানিয়ে মুখে দেওয়ার।

আবার আপনারা সবাই চেষ্টা করবেন নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ পাটায় পিষে ছোট ছোট গুলি করে রোদে সুখে সংরক্ষণ করে। প্রতিদিন রাত্রের বেলায় একটি করে গুলি খাওয়ার।চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার করলে চর্মরোগ ভালো হয়।এই নিমপাতা ও হলুদের গুলি খেলে আমাদের দেহের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পায়। যেমন কিছু রোগের উদাহরণ দেওয়া হল।

হজম সমস্যাঃ বর্তমানে প্রায় প্রতিটি মানুষেরই হজম শক্তির সমস্যা হয়ে থাকে।নিম পাতা ও কাঁচা হলুদ খেলে হজম শক্তির সমস্যা সমাধান পাওয়া যায়।

পরিপাকতন্ত্রঃ বর্তমানে দেহের ভিতরে টক্সিন পদার্থ জমে থাকার কারণে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছে।নিয়মিত নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ খেলে পরিপাকতন্ত্র ভালো থাকে।

ক্যান্সারঃবর্তমান বিশ্বের সবচাইতে ভয়াবহ অসুখের নাম হলো ক্যান্সার। এই ক্যান্সার রোগকে রুখতে হলে আপনাদেরকে প্রতিদিন নিম পাতা ও কাঁচা হলুদখাওয়া প্রয়োজন।

ইনফেকশনঃদেহের বিভিন্ন ক্ষত থেকে ইনফেকশন সৃষ্টি হতে পারে। এই ইনফেকশন যুক্ত ক্ষতস্থানে কাঁচা হলুদ ও নিম পাতার পেস্ট দেওয়া প্রয়োজন। পেস্ট দিলে কিছুদিনের মধ্যেই ইনফেকশন ভালো হয়ে যাবে। 

দাগঃঅনেকের চিন্তা ভাবনার কারণে চোখের নিচে কালো দাহয়ে থাকে। এ কালো দাগ দূর করার জন্য কাঁচা হলুদ ও নিমপাতা বেটে চোখের নিচে দেওয়া প্রয়োজন। এভাবে কিছুদিন দেওয়ার ফলে চোখের নিচে কালো দাগ ভালো হয়ে যাবে।

চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার

বর্ষা মৌসুমে অনেক জায়গায় পানিতে ডুবে থাকার কারণে চর্ম রোগের পাদূরর্ভাব বেড়ে যায়। যার ফলে অনেক মানুষ চর্মরোগে আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন ক্ষতিকারক অসুখের রূপান্তর নেই। প্রায় প্রতিটি বাড়ির আশেপাশে ময়লা আবর্জনা জায়গায় জন্ম নিয়ে থাকে বিশাল উপকারী নিম পাতার গাছ। অন্য কোন গাছে চাইতে আমরা নিম গাছকে একটু অবহেলার চোখে দেখি কিন্তু আসলে নিম গাছের গুন সম্পর্কে না জানার কারণে সঠিক ব্যবহার করতে পারি না।

চর্মরোগে নিরাময়ের জন্য নিম পাতা ব্যবহার করা প্রয়োজন। চর্মরোগ ব্যাকটেরিয়া ফাঙ্গাস এর কারনে সৃষ্টি হয়ে থাকে। এই ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাস প্রতিরোধের জন্য নিমপাতা বেশ কার্যকর। চুলকারে রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য একদিন পরপর নিম পাতার পানি কুসুম গরম করে গোসল করবেন তাহলে চুলকানি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার করার ফলে চর্মরোগ ভালো হয়।

অনেক সময় ক্ষতস্থানে ইনফেকশনের মাধ্যমে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি হতে পারে এসব ক্ষতস্থানে নিম পাতার রস লাগিয়ে দিবেন তাহলে এরূপ রোগ থেকে নিস্তার পাওয়া যাবে। একজিমা আক্রান্ত জায়গায় নিমের বাকলের রস সারা রাত ভিজিয়ে রাখার পর সকালে সে রস একজিমা আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে দিন তাহলে এ রোগ নিরাময় হয়ে যাবে। তাই বলা যায় চর্ম রোগের মত বিভিন্ন রোগকে প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে নিম পাতা।

নিম পাতার ক্ষতিকর দিক

নিম পাতা আমার দেহের জন্য উপকারী কিন্তু অতিরিক্ত নিমপাতা খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে মোটেও ভালো নয়। অতিরিক্ত নিম পাতা খাওয়ার ফলে অনেক সমস্যা হতে পারে। অনেকের নিম পাতা খাওয়ার ফলে বমি ভাব হয় ও পেট ব্যাথা সৃষ্ট হয়। তাই নিমপাতা সঠিক পরিমাণে খাওয়া উচিত। সন্তান নেবার কথা ভাবছেন সেসব স্ত্রী ও স্বামী নিম পাতা খাওয়া যাবেনা।

আবার গর্ভবতী মহিলাদের নিম পাতা খাওয়ার ফলে অনেক সময় বাচ্চা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যে কোন অপারেশনের দুই থেকে তিন সপ্তাহ আগে থেকে নিম পাতা খাওয়া বন্ধ করা উচিত। অতিরিক্ত নিম পাতা খাওয়ার ফলে উচ্চ রক্তচাপ এর সমস্যা হয়ে থাকে। তাই সঠিক পরিমাণে নিম পাতা খাওয়া প্রয়োজন।

নিম পাতা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

নিম পাতা আমাদের শরীরে ও ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। আমরা নিম পাতার এর সঠিক ব্যবহার জানি না নিম পাতা ও নিমের ছাল দুটোই মানব দেহের জন্য বেশ উপকারী। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে নিমপাতা ব্যবহার করে আমাদের ত্বক ফর্সা হতে পারে। আমাদের অনেকের ত্বকে রোদে পুড়ে কালো হয়ে যায়। এইসব পোড়া দাগকে দূর করতে একদিন পর পর নিম পাতা ও চন্দন টেস্ট করে ত্বকে লাগাতে হবে।

এভাবেই লাগানো কিছুদিনের মধ্যেইত্বকের লাবণ্যতা ফিরে আসবে। চন্দন ব্যবহার আদিম যুগ থেকে হয়ে আসছে। চন্দন কাঠের গুরা ত্বকের জন্য বেশ উপকারী তাই ত্বককে ফর্সা করতে আমরা চন্দন ও নিম পাতা ব্যবহার করতে পারি। নিম পাতা ও চন্দনব্যবহার করার ফলে ত্বক ফর্সা হয় তেমনি ত্বকের বিভিন্ন দাকছোপ ও ব্যাকটেরিয়া নাশ হয়। তাই বলা যায় নিমপাতা ব্যবহারে ত্বক ফর্সা হয়।

খালি পেটে নিম পাতার রস খেলে কি হয়

সকালে খালি পেটে নিম পাতা খাওয়ার উপকারিতা অনেক। এক সপ্তাহ যদি নিমপাতা খাওয়া হয় তাহলে হাজার রোগের থেকে মুক্তি পেতে পারি। আমরা প্রায় অনেকেই জানিনা সকালে খালি পেটে নিম পাতার রস খেলে আমরা কোন কোন রোগটি মুক্তি পাব। এই নিয়ে আমাদের এই অংশে আলোচনা হবে তাহলে চলুন দেখা যাক।

ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ সকালবেলায় যদি খালি পেটে এক চামচ নিমপাতার সাথে হাফ চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়া যায়। এক থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যে আমরা এর ফল ভোগ করতে পারবো। এভাবে একটা দুই সপ্তাহ খেলে ওজন কমে যাবে।

ডায়াবেটিসঃ নিমপাতা খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। প্রতিদিন সকালে এক থেকে দুই চামচ নিম পাতা খেলে সুগার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ডায়াবেটিস রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

দাঁতঃ অনেক সময় অনেকের মুখ দিয়ে গন্ধ বের হয়। আবার অনেকের দাঁতের মাড়ির ব্যথা হয়ে থাকে। এ সমস্যাগুলো দূর করার জন্য নিমপাতা শুকিয়ে গুড়ি করে প্রতিদিন সকালে সে গুড়ি দিয়ে দাঁত ব্রাশ করতে হবে। তাহলে এই সমস্যাগুলো থেকে সমাধান পাওয়া যাবে।

জন্ডিসঃ পানি বাহিত রোগ হলো জন্ডিস। জন্ডিস রোগ নিরাময়ের জন্য নিম পাতা বেশ কার্যকর। প্রতিদিন সকালে হাফ চামচ নিমপাতার রস খেলে জন্ডিস রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

হজম শক্তির বৃদ্ধি করেঃ প্রতিদিন সকালবেলায় খালি পেটে নিমের পাতা খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই প্রতিটি মানুষের হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্য নিম পাতা খাওয়া অত্যন্ত আবশ্যক।

নিম পাতার ফেস প্যাক

নিম পাতার ফেসপ্যাক ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। অনেকের ত্বক রুক্ষ মলিন বা বিভিন্ন দাগ ছোপ দূর করার জন্য নিম পাতার ফেসপ্যাক ব্যবহার করা উচিত।নিম পাতার ফেসপ্যাক দাগ দূর করে থাকে। আমাদের ত্বকে অনেক সময় ব্যাকটেরিয়া ফাংগাল বাসা বাঁধে এসব জীবনু ধ্বংসের জন্য নিম পাতা বেশ উপকারী। নিম পাতা ফেসপ্যাক বানানোর জন্য প্রথমে ১ মুঠো নিমপাতা পানিতে ভালো করে ধুয়ে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।

তারপরে দুই তিন চামচ টক দই মিস করে কিছুক্ষণ মাখিয়ে নিন। তারপরে সারা মুখে ভালো করে লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।তাহলে আপনার ত্বকের বিভিন্ন দাগ ব্রণদূর হবে ও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। ত্বকের জন্য টক দই বেশ উপকারী। তাই ফেসপ্যাক বানানোর সময় আমরা নিমপাতার সাথে টক দই ব্যবহার করব।

অবশেষে বলা যায়

নিম পাতা আমার দেহের জন্য ভালো কিন্তু অতিরিক্ত নিম পাতা খাওয়ার ফলে দেহের বিভিন্ন ক্ষতি হতে পারে। তাই যেকোন জিনিস সঠিক পরিমাণে খাওয়া উচিত।প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমাদের চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার পোস্টটি আপনাদের কেমন লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে কমেন্ট ও শেয়ার করতে ভুলবেন না। পরবর্তী পোস্ট সবাই ভালো থাকবেন।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন